







নিজস্ব প্রতিবেদন :- মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ক্ষমতায় আসার পর থেকে একের পর এক জনহিতকর কাজ কর্ম করে চলেছে । বিভিন্ন প্রকল্প এবং সিদ্ধান্তের মাধ্যমে রাজ্যবাসী কে সুযোগ-সুবিধা প্রদান করার চেষ্টা করেছেন তিনি । এবারে করোনা পরিস্থিতিতে যাতে জমায়েত না হয় তাই দুয়ারে রেশন পৌঁছে দেবার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছিলেন তিনি । কিন্তু এই দুয়ারে রেশন চালু করতে গেলে অতি অবশ্যই ডিলারদের কাছে গাড়ি থাকা জরুরী ।




নইলে এটা বাস্তবে সম্ভব নয় । এবারে রাজ্য সরকার সেই সমস্ত রেশন ডিলার দের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে । আমরা দেখেছিলাম যে নবান্ন থেকে সাংবাদিক বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ঘোষণা করেছিলেন যে ভাইফোঁটার দিন থেকে দুয়ারে রেশন প্রকল্প চালু হবে। এর ফলে সাধারণ মানুষদেরকে রোদে জলে আর রেসন লাইনে গিয়ে রেশন নিতে হবে না । বরং বাড়ির দৌড়াতে পেয়ে যাবে রেশন ব্যবস্থা ।




এবং সে গাড়িতে থাকবে ওজন মাপার যন্ত্র থেকে শুরু করে যাবতীয় সমস্ত কিছু । তবে এই গাড়িটা কিনতে গাড়ি নির্মাতারা জানিয়েছেন যে আনুমানিক ৫ থেকে ৬ লক্ষ টাকা খরচ হবে । কিন্তু এত টাকা রেশন ডিলার কোথায় পাবে । যার ফলে চিন্তিত তারা । অপরদিকে ভাইফোঁটার দিন ক্রমশ এগিয়ে আসছে । কিভাবে এত অল্প সময়ের মধ্যে এই ঘটনা বাস্তবায়িত হবে তা ভেবে পাচ্ছেন না অনেকে।




সম্প্রতি খাদ্য শ্রী দিবসের দিন খাদ্য ভবনে উপস্থিত থেকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানান যে সেই সমস্ত রেশন ডিলার দের কে গাড়ি কিনতে সরকারি ভাবে এক লক্ষ টাকা অনুদান দেওয়া হবে । বাকি টাকা তাদেরকে জোগাড় করতে হবে । কিন্তু এই বাকিরা কিভাবে তা জোগাড় করবে সে ব্যাপারে চিন্তিত রেশন ডিলাররা । রাজ্যের সমস্ত রেশন ডিলার মিলিতভাবে চিঠি দিয়েছে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কে । এবং তাদের সমস্যার কথা কিন্তু এখনো পর্যন্ত তাদের সমস্যার সমাধান হয়নি । আগামী দিনের মধ্যে সমস্যা সমাধান হবে তারপরেই চিত্র বাড়িতে হবে তা খতিয়ে দেখছে বিশেষজ্ঞরা ।











