







নিজস্ব প্রতিবেদন:-বর্তমানের এই পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে লক্ষী ভান্ডার প্রকল্প এক অভিনব পথ খুলে দিয়েছে রাজ্যের মহিলাদের জন্য । সে ব্যাপারে নতুন করে বলার আর কোন অপেক্ষা রাখে না । এই লক্ষী ভান্ডার প্রকল্প নতুন ভাবে ভাবতে শিখিয়েছে রাজ্যের মহিলাদেরকে ।যে সমস্ত মহিলারা তাদের হাত খরচের জন্য অন্যের ওপর নির্ভরশীল হয়ে থাকত ।




সেই সব মহিলারা কিন্তু এখন নিজেদের হাতখরচ নিজেকে চালাতে পারবে রাজ্য সরকার তাদের পাশে দাঁড়িয়েছে । এবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অনুপ্রেরণাতেই লক্ষী ভান্ডার প্রকল্পের কাজ ইতিমধ্যে শুরু হয়ে গেছে । প্রতিনিয়ত প্রায় কয়েক লক্ষ মহিলার আবেদনপত্র জমা পড়ছে দুয়ারে সরকার ক্যাম্পে কিন্তু এখানে দেখা যাচ্ছে বিভ্রান্তি মেসেজ বা এসএমএস কে কেন্দ্র করে ।




পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের তরফ থেকে যে লক্ষী ভান্ডার প্রকল্প চালু করা আছে তার টাকা আগামী পয়লা সেপ্টেম্বর থেকে আপনাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করবে । কিন্তু যদি আপনি আবেদনপত্রে কোনো রকম কোনো ভুল করে থাকেন তাহলে কিন্তু সে আবেদনপত্র গ্রহণযোগ্য হবে না । সরকারি আধিকারিকরা বেশ খুঁটিয়ে সেই সমস্ত নথিপত্রগুলো দেখছে যেগুলি আপনারা সেই লক্ষী ভান্ডার প্রকল্পের আবেদন পত্রের সাথে সংযুক্ত করেছেন ।যদি সেখানে কোনো রকম কোনো যোগ থাকে তাহলে সে আবেদনপত্রটি সম্পূর্ণ রকমভাবে বাতিল করে দেওয়া হচ্ছে । সে ক্ষেত্রে কিন্তু আপনার মোবাইলে এসএমএস আসবে না ।




দ্বিতীয়ত যে কারণের জন্য হতে পারে সেটি হলো মেসেজ বক্স ফুল অর্থাৎ অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় যে অতিরিক্ত পরিমাণে মেসেজ আসার জন্য নতুন করে কোন মেসেজ বা এসএমএস আপনার ফোনে প্রবেশ করতে পারছে না। তাই যে সমস্ত এস এম এস গুলি আপনার দরকার নাই সেগুলো কি অবিলম্বে তাড়াতাড়ি ডিলিট করুন ।তাহলে হয়তো নতুন মেসেজ আসতে পারে।




তৃতীয়ত যে বিষয়টি লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে অনেকের হয়তো মোবাইলের রিচার্জ নেই অর্থাৎ ইনকামিং ও আউটগোয়িং কোন পরিষেবা নেই অথচ সেই মোবাইল নাম্বারটা তারা লক্ষী ভান্ডার প্রকল্পে নথিভূক্ত করেছে । যার ফলে মোবাইলে ঢুকছে না ম্যাসেজ ।




তার পাশাপাশি এমনটাও হতে পারে যে হয়ত সরকারি আধিকারিক রা এসএমএস পাঠিয়ে দিয়েছে কিন্তু সার্ভার প্রবলেম এর জন্য আপনার মোবাইলে এখনও পর্যন্ত সেই মেসেজ আসে নি তাহলে ঘাবড়াবার কোন দরকার নেই । কথা অনুযায়ী পয়লা সেপ্টেম্বর থেকে আপনার একাউন্টে টাকা ঢুকে যাবে । যদি আপনি সমস্ত কিছু সঠিক রকম ভাবে আবেদন করে থাকেন তো ।











