







নিজস্ব প্রতিবেদন :- আমাদের দেশে প্রতিনিয়ত বাড়ছে বেকারত্বের সংখ্যা লাফিয়ে লাফিয়ে তার পাশাপাশি পরপর দুইটি ল-কডা-উন তার মাত্রা আরো বাড়িয়ে দিয়েছে যার ফলে এই মুহূর্তে বেকারত্বের সংখ্যা পৃথিবীর অন্যান্য দেশের তুলনায় অনেকখানি বেশি আগামী দিনে ভারতে প্রথম স্থান অধিকার করে বেকারত্বের দিক থেকে এমনটা বললে খুব একটা ভুল হয়না কিন্তু এই দু-র্যোগের মাঝেই খুশির খবর নিয়ে এলো বিশ্বের সবথেকে জনপ্রিয় তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থা বিসিএস সম্প্রতি তারা একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে এবং সেই বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে চলতি বছরে ৪০ হাজারের বেশি কর্মী নিয়োগ করতে চলেছে তারা তাদের সংস্থাতে।




টিসিএসের বিশ্বব্যাপী মানব সম্পদ বিভাগের প্রধান মিলিন্দ লাক্কাড় জানিয়েছেন, গত দেশের বিভিন্ন প্রান্তের কলেজ থেকে ৪০,০০০ জনকে নিয়োগ করা হয়েছিল। চলতি অর্থবর্ষে সেই সংখ্যাটা আরও বাড়বে। তাতে করোনাভাইরাস মহামারীর কোনও প্রভাব পড়বে না। তিনি এমনটা বলেছেন যে গত বছর প্রায় সাড়ে ৩ লাখ এন্ট্রান্স পরীক্ষা দিয়েছিলেন এবং দেশের বিভিন্ন প্রান্তের কলেজ থেকে ৪০ হাজার জনকে নিয়োগ করা হয়েছিল আমেরিকার কলেজ থেকে প্রায় ২০০০ জন ক্লিনিকে নিয়োগ করা হয়েছিল এই টিসিএস ।




করোনা এর কোনো রকম কোনো প্র-ভাব পড়তে দেবেননা তারা । বরং নিয়োগ পদ্ধতি প্রতি বছর একই রকম ভাবে চালানো হবে বরং দরকার হলে বাড়ানো হবে । তার পাশাপাশি তিনি জানিয়েছেন যে ভারতে বৈচিত্র্যে অভাব নেই বহু প্রতিভাবান ব্যক্তিরা পড়াশোনা করে বেকার বসে রয়েছে তাদের সামনে নতুন পথ খুলে দেওয়ার জন্য এই পন্থা অবলম্বন করেছে টিভিএস । এমনিতে জুন ত্রৈমাসিকে টাটা কনসালটেন্সি সার্ভিসেসে (টিসিএস) কর্মীস সংখ্যা পাঁচ লাখ ছাড়িয়ে গিয়েছে।




৩০ জুন পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী টিসিএস কর্মীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫০৯,০৫৮। সেই ত্রৈমাসিকেই সবথেকে বেশি কর্মী যোগ দিয়েছেন টিসিএসে। যা টাটার তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থায় সর্বোচ্চ ত্রৈমাসিক নিয়োগ। টাটা গ্রুপের তরফে বলা হয়েছে, ‘কর্মীবল অত্যন্ত বৈচিত্র্যপূর্ণ। বিশ্বের ১৫৫ টি দেশের কর্মী আছেন। মোট কর্মীবলের ৩৬.২ শতাংশ মহিলা।











