







নিজস্ব প্রতিবেদন:-আপনার যদি এমনটা কখনও মনে হয়ে থাকে যে এক ঘেয়েমি এই চাকরি আপনার জীবনকে ঠিক শান্তি নিতে পারছে না তাহলে কিন্তু অতি অবশ্যই আপনি ব্যবসায় মনোনিবেশ করতে পারেন । চিন্তার কোন কারণ নেই এই সমস্ত ব্যবসা গুলি করতে গেলে মোটা অংকের টাকা পয়সার প্রয়োজন পড়ে না ।




খুব স্বল্প মাত্রার টাকা দিয়েই কিন্তু আপনি এই ব্যবসা শুরু করতে পারেন ।এবং যদি মনোযোগ সহকারে ধৈর্য ধরে ব্যবসা করতে পারেন তাহলে কয়েক বছর পর প্রতি মাসে কিন্তু আপনি বিপুল অঙ্কের টাকা উপার্জন করতে পারেন আপনারা নিশ্চয় মনে হচ্ছে মুহূর্তে এমন কোন ধরনের ব্যবসা রয়েছে যেখানে কম পুঁজিতে অধিক পরিমাণে উপার্জন সম্ভব যারা আপনাদেরকে বিস্তারিত এই প্রতিবেদনের মাধ্যমে ।




আজকে আপনাদের সামনে যে ব্যবসার কথা বলতে চলেছি সেটা হল শসা চাষ । একদমই ঠিক শুনেছেন শসা প্রায় বারো মাস পর্যাপ্ত পরিমাণে বাজারে পাওয়া যায় ।কিন্তু এর চাহিদা প্রতিনিয়ত বেড়েই চলেছে । ৬০-৮০ দিন অপেক্ষা করার পর কিন্তু ফলন হয় এই শসার। মাটির প্রকৃতির উপর নির্ভর করছে । শশা। কিরকম চাষ হবে তবে মাটির পিএইচ যদি ভালো থেকে থাকে তাহলে বর্ষাকালে কিন্তু খুব ভালো মানের শসা উৎপন্ন করা সম্ভব হবে।




অল্প মাত্রায় জায়গা নিয়ে এই শসা চাষ শুরু করা যেতে পারে। এক অভিজ্ঞতা ভাগ করে নিয়েছিলেন উত্তর প্রদেশের বাসিন্দা দুর্গা প্রসাদ তিনি শুরু করেছিলেন এই শসা চাষ বর্তমানে বিপুল পরিমাণ অর্থ উপার্জন করতে পারেন এই ব্যবসা থেকে তিনি ।




উত্তরপ্রদেশ বাসিন্দা দুর্গাপ্রসাদ শশার চাষ করে লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করছেন বলে জানা গিয়েছে ৷ তিনি জানিয়েছেন শশা চাষ করে মাত্র ৪ মাসে ৮ লক্ষ টাকা আয় করেছেন ৷ জমিতে নেদারল্যান্ডের শশার চাষ করেছেন দুর্গাপ্রসাদ ৷ এর বিশেষত্ব হচ্ছে এই শশায় বীজ থাকে না ৷ ফলে বড় বড় হোটেল ও রেস্তোরাঁয় এর বিপুল চাহিদা রয়েছে ৷ সরকারের থেকে ১৮ লক্ষ টাকার সাবসিডি পেয়ে জমিতে সেডনেট হাউস তৈরি করেছিলেন ৷




সাবসিডি নেওয়ার পর তাঁকে মাত্র ৬ লক্ষ টাকা খরচ করতে হয়েছে ৷ এছাড়া নেদারল্যান্ড থেকে তিনি ৭২ হাজার টাকার বীজ আনিয়েছিলেন ৷ বীজ লাগানোর ৪ মাস পর প্রায় ৮ লক্ষ টাকার শশা বিক্রি করেছেন ৷তাহলে অপেক্ষা কিসের চাকরির পাশাপাশি ব্যবসা শুরু করে দেন এখন থেকেই ।











