







নিজস্ব প্রতিবেদন:যুগের পরিবর্তনের সাথে সাথে মানুষের কাজেরও পরিবর্তন ঘটে গিয়েছে। কিশোরগঞ্জের ভৈরবে মিনি আরএসএস পদ্ধতিতে ঘরের ভেতরের ট্যাংক এর মধ্যে মাছ চাষ করা হচ্ছে। এই এলাকায় এক যুবক একটি ঘরের মধ্যে ১ হাজার লিটার জল ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন চারটি ট্যাংক এর মধ্যে ৪ হাজার শিং মাছের পোনা ছাড়েন। ওই ট্যাংক গুলিতে জল ফিল্টারিং করার জন্য ৪ টি ড্রাম সহ জল উত্তোলনের একটি পাম্প এবং আইপিএস রয়েছে। জানা গিয়েছে প্রতি এক মাস অন্তর অন্তর এই ট্যাংক গুলির জল পরিবর্তন করতে হয়।




মাছের আকার একটু বৃদ্ধি পেলেই 12 থেকে 13 শো গ্রাম খাবারের প্রয়োজন হয়। এই এলাকায় সর্বপ্রথম ঘরের ভেতরে মাছ চাষ করা হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে। যা একেবারেই একটি অভিনব নতুন বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি। তার সকল ব্যয় এবং মাছের খরচ বাবদ প্রায় 90 হাজার টাকা খরচ হয়ে গিয়েছে। এই প্রসঙ্গে যুবক জানিয়েছেন,”আমি আমার দুই বন্ধুকে নিয়ে এই আরএএস পদ্ধতিতে মাছ চাষ শুরু করেছি। এই মাছ চাষ করতে আমার খরচ হয়েছে প্রায় 90 হাজার টাকার মতো। প্রকল্পটি চালু করা হয়েছে প্রায় কুড়ি থেকে 25 দিন।




জানা গিয়েছে এখনো পর্যন্ত একটি মাছ মারা যায়নি। মাছের বৃদ্ধি ও রীতিমতো ঠিক অবস্থায় রয়েছে। এই পদ্ধতিটি ব্যয়বহুল হলেও সফল হওয়ার পর ভালো মুনাফা অর্জন করা সম্ভব বলে জানান যুবক। এলাকাবাসীরাও যুবকের এই কাজে উৎসাহ যুগিয়েছেন। অনেকেই প্রকল্পটির দেখতে এসেছেন বাড়ি এসে। এইভাবে সারা দেশজুড়ে এই প্রকল্প চালু করা গেলে শিক্ষিত বেকার যুবকদের মধ্যে আগ্রহ বাড়বে বলে মনে করছেন অনেক মানুষ।











