







নিজস্ব প্রতিবেদন:পশ্চিমবঙ্গ শিশু সুরক্ষা এবং নারী কল্যাণ দপ্তর থেকে এই লক্ষী ভান্ডার প্রকল্প সূচনা করা হয়েছিল এবং নির্দেশিকা অনুসারে জানানো হয়েছিল যে স্বাস্থ্য সাথী কার্ড থাকা বাঞ্ছনীয় । কিন্তু আমাদের আশেপাশে এমন অনেক মানুষ আছে যারা হয়তো দুয়ারে সরকার ক্যাম্পে নিজেদের নাম নথিভুক্ত করার পরও স্বাস্থ্য সাথী কার্ড হাতে পায়নি তাদের ক্ষেত্রে বা যে সমস্ত মানুষের স্বাস্থ্য সাথী কার্ড নেই তারা কিন্তু লক্ষী ভান্ডার প্রকল্পের জন্য অতি অবশ্যই আবেদন করতে পারে ।




লক্ষী ভান্ডার প্রকল্প নিজেদেরকে নিযুক্ত করার জন্য কি কি থাকা বাঞ্ছনীয় ।
১)প্রথমত যারা আবেদন করবে তাদেরকে স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে এই রাজ্যের ।।
২)আবেদনকারীর বয়স অতি অবশ্যই ২৫ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে হতে হবে ।




৩)আবেদনকারীকে অবশ্যই স্বাস্থ্য সাথী কার্ড থাকা বাঞ্ছনীয় ।
৪) আবেদনকারীর একটি সিঙ্গেল ব্যাংক একাউন্ট দরকার পড়বে । যার সাথে আধার কার্ড সংযুক্ত করা আছে ।




৫)সরকারি কর্মচারী বা অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারী কেন্দ্রের ও রাজ্যের, কোনও স্বশাসিত সংস্থা, সরকারি নিয়ন্ত্রিত কোনও সংস্থা, পঞ্চায়েত, মিউনিসিপালিটি, শিক্ষক, শিক্ষাকর্মী, সরকারি স্কুল গুলির ক্ষেত্রে বা যদি কেউ নিয়মিত বেতন বা পেনশন পান তাঁরা এই সুবিধা পাবেন না।




৬)এক্ষেত্রে যদি আবেদনকারীর স্বাস্থ্যসাথী বা আধার কার্ড না থাকে তাঁকে প্রথমে লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্পে নাম নথিভুক্ত করার সুযোগ দেওয়া হবে। সঙ্গে স্বাস্থ্য সাথী কার্ড বা আধার কার্ড পাওয়ার ক্ষেত্রে তাঁকে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করা হবে।




এর পাশাপাশি যে সমস্ত নথি পত্র বা ডকুমেন্টস আপনার সাথে করে নিয়ে যেতে হবে সেগুলি হল আধার কার্ডের জেরক্স, স্বাস্থ্য সাথী কার্ড এর জেরক্স, ব্যাংকের পাস বইয়ের জেরক্স ,বেশ কিছু রঙিন পাসপোর্ট সাইজের ছবি ,ভোটার কার্ডের জেরক্স ,আপনার কাছে যদি কাস্ট সার্টিফিকেট থেকে থাকে তাহলে কাস্ট সার্টিফিকেট এর জেরক্স অতি অবশ্যই আপনার সাথে নিয়ে যেতে হবে।
https://youtu.be/qXAU4Z1HN_E











