







নিজস্ব প্রতিবেদন:একুশের নির্বাচন শুরু হওয়ার আগে থেকেই একাধিক বড় রকমের প্রকল্পের কথা ঘোষণা করেছিলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এর মধ্যে অন্যতম লক্ষীর ভান্ডার প্রকল্প।এই প্রকল্পের অন্তর্গত মহিলারা প্রত্যেক মাসে 500 থেকে হাজার টাকা করে সরকারি তরফে সাহায্য পেতে পারেন। তবে এর জন্য বিশেষ কিছু নিয়মাবলী রয়েছে।আমাদের আজকের এই বিশেষ প্রতিবেদনে আমরা এই নতুন সরকারি প্রকল্পের সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেব। তাহলে আসুন আর দেরি না করে শুরু করা যাক আমাদের এই বিশেষ প্রতিবেদন।




সম্প্রতি দিন কয়েক আগে শিশু সুরক্ষা ও পরিবার কল্যাণ দপ্তর এর তরফ থেকে জারি করা এক নির্দেশিকায় জানানো হয়েছে যে,স্বাস্থ্যসাথী স্কিমে যারা ইতিমধ্যেই নথিভূক্ত রয়েছেন সেই সমস্ত মহিলারাই লক্ষীর ভান্ডার এর সুবিধা পাবেন।রাজ্যের স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে তাঁকে। বয়স ২৫ থেকে ৬০ এর মধ্যে হতে হবে।




তবে সরকারি কর্মচারী বা অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারী কেন্দ্রের ও রাজ্যের, কোনও স্বশাসিত সংস্থা, সরকারি নিয়ন্ত্রিত কোনও সংস্থা, পঞ্চায়েত, মিউনিসিপালিটি, শিক্ষক, শিক্ষাকর্মী, সরকারি স্কুল গুলির ক্ষেত্রে বা যদি কেউ নিয়মিত বেতন বা পেনশন পান তাঁরা এই সুবিধা পাবেন না।আর্থিক সুবিধা সরাসরি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ট্রান্সফার করা হবে। এক্ষেত্রে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের সঙ্গে আধার লিঙ্ক থাকতে হবে।




অর্থাৎ এই প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত হওয়ার জন্য মহিলাদের স্বাস্থ্য সাথী কার্ড থাকা অত্যন্ত বাধ্যতামূলক।এক্ষেত্রে যদি আবেদনকারীর স্বাস্থ্যসাথী বা আধার কার্ড না থাকে তাঁকে প্রথমে লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্পে নাম নথিভুক্ত করার সুযোগ দেওয়া হবে। সঙ্গে স্বাস্থ্য সাথী কার্ড বা আধার কার্ড পাওয়ার ক্ষেত্রে তাঁকে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করা হবে।




তথ্য যাচাই করার পর গ্রামাঞ্চলে ব্লক ডেভেলপমেন্ট অফিসার এবং শহরাঞ্চলে সাব ডিভিশনাল অফিসাররা আবেদনপত্রগুলি পোর্টালে তুলবে এবং সেক্ষেত্রে যারা যোগ্য বলে বিবেচিত হবে তাদের নাম জেলাশাসকের কাছে পাঠাতে হবে। বিস্তারিত জানতে আমাদের পরবর্তী প্রতিবেদন গুলিতে নজর রাখতে থাকুন।











