







নিজস্ব প্রতিবেদন:বর্তমান যুগ সোশ্যাল মিডিয়ার যুগ। এই যুগে মানুষ নিজেদের জীবনকে অনেকটাই উন্নততর দিকে টেনে নিয়ে গিয়েছেন। বিয়ের বয়স থেকে শুরু করে সবকিছুই যেন এক ধাক্কায় বেড়ে গিয়েছে। বর্তমানে পুরুষের পাশাপাশি নারীরাও নিজেদের বিয়ের বয়স 30 এর ঘরে টেনে নিয়ে গিয়েছেন। এমতাবস্তায় স্বাভাবিকভাবে পরিবার পরিকল্পনা করতে দেরি হতেই পারে।আজকের এই বিশেষ প্রতিবেদনে আমরা এমন কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করবো যা আপনার পরিবার পরিকল্পনায় সাহায্য করবে।




প্রসঙ্গত উল্লেখ্য সঠিকভাবে শারীরিক সম্পর্ক না হলে সুস্থ এবং স্বাভাবিক সন্তান জন্মের ক্ষেত্রে নানান ধরনের অসুবিধার সৃষ্টি হয়। এই ব্যাপারে অনেকেই জানেন না বা হয়তো জানতে চান না। কিন্তু এটি একেবারেই অনুচিত। শারীরিক সম্পর্কের আগে অবশ্যই কিছু বিশেষ নিয়মাবলী মেনে নেওয়া উচিত। সুস্থ সন্তানের জন্ম দেওয়ার জন্য প্রথমত থ্যালাসেমিয়া স্ক্রিনিং- বিয়ের আগেই রক্ত পরীক্ষা করানোর কথা নানা ভাবেই প্রচারিত। অবশ্যই বিয়ের সময় এই পরীক্ষা করান।




দ্বিতীয়ত পিসিওডি- এটি মূলত লাইফস্টাইল ডিজিজ। বেশির ভাগ মেয়ের ক্ষেত্রেই খাওয়াদাওয়ার অনিয়মে রাশ টানলে, বাইরের ভাজাভুজি কম খেলে, একটি নির্দিষ্ট ও স্বাস্থ্যকর ডায়েট মানলে এই অসুখ পালায়। এই পরীক্ষাটি ও করে নেওয়া অত্যন্ত বাঞ্ছনীয়। তৃতীয়ত পিরিয়ড শুরু এক সপ্তাহ আগে ও শেষ হওয়ার পর ১০ দিন হল ফার্টাইল পিরিয়ড। এমনিতে ফার্টাইল পিরিয়ডে নিয়মিত শারীরিক সুস্থ সম্পর্কের পরামর্শ দেয়া হয়।সর্বশেষে একটাই কথা বলব শারীরিক সম্পর্কের আগে এই নিয়ম গুলি মেনে চলতে পারলে অবশ্যই সুস্থ সন্তানের জন্ম হবে। তাই মাতা ও পিতা উভয়ের এই বিষয়ে খেয়াল রাখা উচিত।











