







নিজস্ব প্রতিবেদন :-সরকার প্রতিনিয়ত সমস্যা সমাধান করে চলেছে । দেশের সাধারণ মানুষ যাতে কোনো রকম কোনো সমস্যার সম্মুখীন না হয় তার জন্য চিন্তা ভাবনা করছে কেন্দ্র এবং রাজ্য সরকার । কিন্তু তারপরও ফাঁক থেকে যাচ্ছে বহু জায়গায় । এবং সে জায়গা থেকেই তারা প্রতিনিয়ত নানান ধরনের বেআইনি কাজ কর্মের সাথে যুক্ত হয়ে পড়ছে । যেমন বিদ্যুৎ চুরি ।




আমরা এর আগে বিদ্যুৎ চুরি নানান ধরনের ঘটনার সাক্ষী থেকেছে ।অভিযোগ উঠেছে সামনের সারিতে । কিন্তু এবার সেই সমস্যার সমাধান করতে মরিয়া কেন্দ্রীয় সরকার জারি করল নতুন প্রিপেইড মিটারের আসুন দেখে নেওয়া যাক এ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য ।।




প্রিপেইড মিটার একদম প্রিপেইড মোবাইলের মত কাজ করবে। যতটা বিদ্যুৎ ব্যবহার সেইমতো টাকা। টাকা না দিলে লাইন থাকবে না। রিচার্জের মাধ্যমে এই পরিষেবা ব্যবহার করা যাবে। কেন্দ্রীয় সরকারি দফতরে, প্রি-পেইড মিটার স্থাপনের পর সারাদেশে বাস্তবায়িত হবে এমনটাই খবর সকল বিদ্যুৎ গ্রাহকদের বাড়িতে প্রিপেইড স্মার্ট মিটার বসানো যাবে। বিদ্যুৎ মন্ত্রকের মতে, আর্থিক স্থিতি আনার জন্যই এই প্রচেষ্টা। রাজ্যগুলির জন্য একটি মডেল হিসেবে কাজ করবে এই সংস্থা।




গ্রাম থেকে শহর বিভিন্ন মুনিসিপালিটি এরিয়াতে এই ধরনের ব্যবস্থা ছড়িয়ে পড়বে আগামী দিনে খুব শীঘ্রই ভাবে ।এই নতুন মিটারের মাধ্যমে নিশ্চিত করা হবে সরকারি বিভাগগুলি যাতে এর জন্য একটি নির্দিষ্ট আর্থিক বাজেট রাখে। এছাড়া অদূর ভবিষ্যতে কোন মিটার নষ্ট,খারাপ হওয়া বা ত্রুটি দেখা দিলে দ্রুত পরিবর্তন বা মেরামত করা যায়, সে চেষ্টা বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানি গুলির। বিদ্যুৎ পরিষেবাগুলি পাওয়ার জন্য এবং বকেয়া টাকার ঝক্কি মেটাতে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিদ্যুৎ মন্ত্রক।




তবে এই প্রিপেইড মিটারে কিছু অসুবিধা রয়েছে
১)পরিষেবাটি খুব কম নোটিশে সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। আপনি কম ব্যালেন্স বিজ্ঞপ্তি পাওয়ার একদিনের মধ্যেই প্রিপেইড বিদ্যুৎ পরিষেবা বিচ্ছিন্ন হতে পারে।




২)আপনাকে অবশ্যই আপনার অ্যাকাউন্টের ব্যালেন্স বজায় রাখতে হবে, অন্যথায় আপনার পরিষেবা বিচ্ছিন্ন হয়ে যেতে পারে।যখন আপনার প্রিপেইড বিদ্যুৎ অ্যাকাউন্টের ক্রেডিট ফুরিয়ে যায়, তখন আপনার পরিষেবা বন্ধ হয়ে যায়।











