







নিজস্ব প্রতিবেদন :-আমরা জানি যে ইতিমধ্যে রাজ্য জুড়ে শুরু হয়ে গেছে লক্ষী ভান্ডার প্রকল্পের কাজ কর্ম । কিন্তু মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে প্রতিনিয়ত পাল্টাচ্ছে লক্ষী ভান্ডার প্রকল্পের বেশ কিছু নিয়ম । একাধিক অভিযোগ উঠে আসছিল প্রকল্প কে কেন্দ্র করে ।




তাই এই লক্ষী ভান্ডার প্রকল্পে যাতে সাধারণ মানুষ কোনো রকম কোনো হয়রানির শিকার না হয় তাই ফের আরো একবার নতুন আপডেট দিল মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় । নবান্ন থেকে সাংবাদিক বৈঠকে এই ধরনের কথা বলেন তিনি তুলে ধরেন এবং বেশ গুরুত্ব সহকারে জেলাশাসক দেরকে নজর রাখার জন্য নির্দেশ দেন তিনি। ।




পশ্চিমবঙ্গ শিশু সুরক্ষা এবং নারী কল্যাণ দপ্তর থেকে এই প্রকল্প সূচনা করা হয়েছিল এবং নির্দেশিকা অনুসারে জানানো হয়েছিল যে স্বাস্থ্য সাথী কার্ড থাকা বাঞ্ছনীয় । কিন্তু আমাদের আশেপাশে এমন অনেক মানুষ আছে যারা হয়তো দুয়ারে সরকার ক্যাম্পে নিজেদের নাম নথিভুক্ত করার পরও স্বাস্থ্য সাথী কার্ড হাতে পায়নি তাদের ক্ষেত্রে বা যে সমস্ত মানুষের স্বাস্থ্য সাথী কার্ড নেই তারা কিন্তু লক্ষী ভান্ডার প্রকল্পের জন্য অতি অবশ্যই আবেদন করতে পারে ।




প্রথম দিন থেকেই লক্ষী ভান্ডার প্রকল্পে লাইনে ব্যাপক পরিমাণে ভিড় লক্ষ্য করা গিয়েছিল । । । মাত্র ২ দিনে ৪৬ লক্ষ মহিলারা আবেদন করে ফেলেছিলেন । কিন্তু সে ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে প্রচুর পরিমাণে জাল সার্টিফিকেট এবং নিয়োগপত্র যুক্ত করা হয়েছে । তাই সেই সমস্ত বিষয়গুলি থেকে সাবধান থাকার জন্য পরামর্শ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় । তিনি বলেছেন যে এই কাজের সাথে কোন পঞ্চায়েতের বা ক্লাবের সদস্য যুক্ত থাকবে না ।




তার পাশাপাশি লক্ষী ভান্ডার প্রকল্পের আবেদন পত্র পূরণ করার জন্য কন্যাশ্রী দেরকে কাজে লাগানো যেতে পারে । এমনকি স্বাস্থ্যকর্মী আশা কর্মীদের নিয়োগ করা যেতে পারে । তার পাশাপাশি তিনি বলেন যে কোনো রকম কোনো প্রতারণার মধ্যে যেন পা না দেই । কেউ টাকা দিয়ে প্রকল্পের আবেদন পত্র পূরণ করার চেষ্টা করলে সরাসরি তার বিরুদ্ধে অভিযোগ জানাতে পারেন ।অর্থাৎ আপনি বুঝতে পারছেন জালিয়াতি রোধে কঠোর ভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্য সরকার











